আগরতলা : বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহার আহ্বানে সাড়া দিয়ে আর্থিক অনুদান অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ নিজেদের সাধ্যমতো আর্থিক সহায়তা তুলে দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে। বিভিন্ন ব্যাঙ্ক, সামাজিক সংস্থা ও সংগঠন সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন৷
মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাঙ্ক (টিজিবি): ১৫,০০,০০০ টাকা, অল ত্রিপুরা সিপিডব্লিউডি কন্ট্রাক্টরস এসোসিয়েশন: ৪,৫০,০০০ টাকা, পাপিয়া দত্ত: ১০,০০০ টাকা, মেসার্স প্রতিভা ফার্টিলাইজার: ৫,০০০ টাকা, রাবার বোর্ড এমপ্লয়িজ মাল্টি পারপাস কো-অপ. সোসাইটি: ২৫,০০০ টাকা, ত্রিপুরা অর্থোপেডিক সোসাইটি: ১,১৫,০০০ টাকা, ত্রিপুরা মহিলা কমিশন: ২০,০০০ টাকা, স্টাফ অফ পিএম পোষান স্কিম: ১০,৪০১ টাকা, মহালক্ষ্মী স্টোর: ৫১,০০০ টাকা, টিচিং স্টাফস ওমেন কলেজ: ৫২,২০০ টাকা, ত্রিপুরা কোঅপারেটিভ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক লিমিটেড: ১০,০১০ টাকা, বিধান শিশু উদ্যান মেধা অন্বেষা: ১০,০০০ টাকা, কুমারঘাট ওয়্যার হাউস: ৫০,০০০ টাকা, লেবার ডিরেক্টরেট অফিস স্টাফ: ৭৮,৬৬০ টাকা, অমূল্য ভট্টাচার্য: ১০,০০০ টাকা, ত্রিপুরা মহাকরণ কর্মচারী সমিতি: ২০,০০১ টাকা, গুরুপট্টি মার্কেট কনস্ট্রাকশন এমজি বাজার: ৪১,০০০ টাকা, ত্রিপুরা জার্নালিস্ট ইউনিয়ন, উত্তর ত্রিপুরা: ১০,০০০ টাকা, বেনু মিয়াঃ ১০,০০০ টাকা, গভ. মেডিকেল ল্যাবরেটরি টেকনোলজি এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন: ৫১,০০১ টাকা, ডাঃ সুদীপ দেবনাথ: ৪,০০১ টাকা, স্টাফ আগরতলা সরকারি ডেন্টাল কলেজ: ৫০,৫০০ টাকা, সঞ্জীব কুমার প্রসাদ: ৫১,০০০ টাকা, নজরুল ইসলাম: ৫১,০০০ টাকা, কর্ণজিৎ দাস: ১০,০০০ টাকা এবং শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু রাজনগর বাজার উৎসব কমিটি: ১০,০০০ টাকা।
এছাড়াও আর্থিক অনুদান প্রদান করেছেন হিমালয়ান ইউনিভার্সাল এডুকেশন ফাউন্ডেশন: ১০,০০,০০০ টাকা, শিজা হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রাইভেট লিমিটেড: ২,০০,০০০ টাকা, কল্যাণ নারায়ণ ভট্টাচার্য: ৫০,০০০ টাকা ও কোহিনূর নারায়ণ ভট্টাচার্য: ৫০,০০০ টাকা।
মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য সমস্ত দাতাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা।