ডঃ বি আর আম্বেদকর স্পেশাল মেরিট অ্যাওয়ার্ড প্রদান

আগরতলা : মহাবিদ্যালয় স্তরে মেয়েদের পঠন-পাঠনের জন্য কোন ফি লাগে না। মেয়েরা যাতে শিক্ষাক্ষেত্রে আরও এগিয়ে আসতে পারেন সেজন্য পুরোপুরি মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে মোবাইল, ট্যাব দেওয়া হচ্ছে। স্কুলে স্কুলে কম্পিউটার দেওয়া হচ্ছে। সরকার চায় শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন। রাজ্যে শিক্ষা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনার জন্য সরকারের প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার হচ্ছে শিক্ষা ক্ষেত্র।শনিবার রাজধানীর রবীন্দ্র ভবনে এক অনুষ্ঠানে একথা গুলি বললেন ত্রিপুরা তপশিলি জাতি কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী সুধাংশু দাস। তিনি অনুষ্ঠানে পড়ুয়া ও অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে আবেদন রাখেন সরকার থেকে যে স্কিম গুলি চালু করা হয়েছে সে সম্পর্কে অবগত হওয়ার জন্য এবং যে সময়ের মধ্যে ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার কথা বলা হবে সেই সময়ের মধ্যে যাতে পেশ করেন।এদিন রবীন্দ্র ভবনে প্রদান করা হয় ডঃ বি আর আম্বেদকর স্পেশাল মেরিট অ্যাওয়ার্ড ও মেরিট অ্যাওয়ার্ড।তপশিলি জাতি কল্যাণ দপ্তরের তরফে ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ২০২৩ সালে যেসব এস সি ছাত্র- ছাত্রী প্রথম দশজন স্থানাধিকারির মধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন তাদের এদিন স্পেশাল মেরিট অ্যাওয়ার্ড হিসেবে ২৫ হাজার টাকার চেক, স্বর্ণপদক ও শংসাপত্র দেওয়া হয়।মাধ্যমিকে ৯ জন ও দ্বাদশে ২ জন এই সম্মান পান। এস সি পড়ুয়াদের মধ্যে ৬০ শতাংশ ও তাঁর বেশি নম্বর পাওয়া মেধাবীদের ডঃ বি আর আম্বেদকর মেরিট অ্যাওয়ার্ড হিসেবে দেওয়া হয় দেড় হাজার টাকা ও সার্টিফিকেট। এছাড়াও সদর মহকুমার ২৪৪ জন ছাত্র ছাত্রী মেরিট অ্যাওয়ার্ড পান ২৪৪ জন পড়ুয়া। তাদের পুরষ্কার হিসেবে দেওয়া হয় ৭০০ টাকা ও শংসাপত্র। এদিন অনুষ্ঠানে প্রচুর ছাত্র- ছাত্রী অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুধাংশু দাস ছাড়াও পশ্চিম জিলা পরিষদের সভাধিপতি হরি দুলাল আচার্য, এস সি কল্যাণ দপ্তরের সচিব, অধিকর্তা সহ অন্যরা।

Related posts

Scouts and Guides play vital role in society: CM

হিমাচল প্রদেশের দুর্যোগ মানুষদের পাশে ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি

Chakma Script and Language Day to be observed on August 7: Ratan Lal Nath