শিশুদের ডায়রিয়া জনিত মৃত্যুর হার শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসা লক্ষ্য

ত্রিপুরা আগরতলা : ত্রিপুরা রাজ্যে ৮৮ শতাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত ও এডিসি ভিলেজ যক্ষ্মা মুক্ত হিসাবে শংসাপত্র পেয়েছে। সরকারের লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে একে ১০০ শতাংশে নিয়ে যাওয়া। রাজ্যের বর্তমান সরকার স্বাস্থ্য ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ত্রিপুরা রাজ্যে বর্তমানে জটিল অস্ত্রোপচার হয়।স্টপ ডায়রিয়া ক্যাম্পেইনের সূচনা করে একথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। সোমবার রাজধানীর প্রজ্ঞাভবনে হয় এই কর্মসূচীর সূচনা। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও পানীয় জল এবং স্বাস্থ্যবিধান দপ্তরের সচিব তাপস রায়, স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সচিব ব্রাহ্মিত কউর, রাজ্য স্বাস্থ্য অধিকারের অধিকর্তা ডাক্তার সঞ্জীব দেববর্মা, পরিবার পরিকল্পনা এবং রোগ প্রতিরোধ অধিকারের অধিকর্তা ডাঃ অঞ্জন দাস, জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের মিশন অধিকর্তা রাজীব দত্ত, জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের যুগ্ম অধিকর্তা বিনয় ভূষণ দাস সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা । এদিন শিশুদের ওআরএস এবং জিংক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়।অনুষ্ঠানে আলোচনা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেন রাজ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতির ফলে শিশু মৃত্যুর হার অনেকটা কমে গেছে। যক্ষ্মা ও ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়া ও মৃত্যুর ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন স্থানে স্বাস্থ্য মেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা রোগ শনাক্তকরনের কাজ করা হয়। ইতিমধ্যে যক্ষ্মা দূরীকরণ কর্মসূচি রুপায়নের ক্ষেত্রে ত্রিপুরা রাজ্য দেশের মধ্যে পুরুস্কার পেয়েছে।   শিশুদের ডায়রিয়া জনিত মৃত্যুর হার শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সরকার” স্টপ ডায়েরিয়া ক্যাম্পেইন সূচনা করছে। এই অভিযান ১ জুলাই ২০২৪ থেকে চলবে ৩১ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত।

Related posts

টি এফ এ পরিচালিত কাজল স্মৃতি ফুটবলে চ্যাম্পিয়নের শিরোপা অর্জন করলো টাকারজলা দ্বাদশ

PACS to be computerized, multi-purpose PACS at Panchayat level Soon: CM

ফেন্সিডিল উদ্ধারের ঘটনায় জি আর পির জালে রাজ্য ও বহিঃরাজ্যের ৯ জন