আগরতলা : দুদিনের বর্ষণে জিরানিয়ায় জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে একজনের। বর্ষণে এখন পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১০৬ টি ঘর। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩৩ টি। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭৩ টি ঘর। শুক্রবার সন্ধ্যায় মহাকরণে সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান রাজস্ব দপ্তরের সচিব ব্রিজেশ পান্ডে। সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাজস্ব দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব তমাল মজুমদার, বিপর্যয় মোকাবিলার স্টেট প্রজেক্ট অফিসার শরত দাস। দুদিনের বর্ষণের ফলে রাজ্যের বেশকিছু নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়েছে। শুক্রবার বর্ষণ পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক করেন মুখ্য সচিব ও রাজস্ব দপ্তরের সচিবের সঙ্গে। পরে সাংবাদিক সম্মেলনে রাজস্ব দপ্তরের সচিব জানান পশ্চিম এবং খোয়াই জেলায় চারটি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। এর মধ্যে আশ্রয় নিয়েছেন ২০৭ জন।রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় যান চলাচল ও বিদ্যুতের ব্যাঘাত ঘটেছে গাছপালা ভেঙ্গে এবং বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে পড়ায়। সচিব আরো জানান আবহাওয়া দপ্তর থেকে ৩১ মে উত্তর ও উনকোটি জেলায় লাল সর্তকতা এবং অন্য জেলাগুলিতে হলুদ সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বর্ষনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা গুলির খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে ।আগরতলার জওহর ব্রিজ এলাকায় হাওড়া নদীর জলস্তর বর্তমানে নিম্নগামী। রাজ্যের অন্যান্য নদী গুলির জলস্তর বিপদ সীমার নিচে।
দুইদিনের বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১০৬ টি ঘর—রাজস্ব সচিব
2