ত্রিপুরা আগরতলা : থ্রি- ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি বর্তমানে সব কাজে ব্যবহার হয়।শিশুদের খেলনা, জুয়েলারি, কৃষি ক্ষেত্র সহ বিভিন্ন কাজে।সোমবার ত্রিপুরা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে একথা বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আই টি বিভাগের অধ্যাপক সন্দীপন মজুমদার। নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিল এর আর্থিক সহায়তায় আসামের এমরন কোম্পানির উদ্যোগে ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবার অনুষ্ঠিত হয় আইডিয়ান হ্যাকাথন।উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য থ্রি- ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির সম্ভাবনা উন্মোচন করা নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন কারিগরি কলেজ গুলির আইটি ছাত্ররা থ্রিডি প্রিন্টিং এর আইডিয়া উপস্থাপন করে।
স্বাস্থ্য-কৃষি বিভিন্ন পরিষেবায় থ্রিডি টেকনোলজি কিভাবে ব্যবহার করা যায় সে ব্যাপারে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের পরিকল্পনা উপস্থাপনা করেন। সেখান থেকে তিনজন এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রতিটি রাজ্যের তিনজন করে মনোনয়ন করা হবে তাদেরকে ১১ হাজার টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হবে। পরবর্তীতে তারা চন্ডিগড়ে গিয়ে তাদের প্রেজেন্টেশন দেবে। এখান থেকে বেস্ট যারা হবে তাদেরকে ব্যবসা করার জন্য ৫০ লক্ষ টাকার মত আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে বলে জানান আয়োজকরা।