সৎসঙ্গ ত্রিপুরা কর্তৃক আয়োজিত ‘ত্রিপুরা উৎসবে’ সামিল মুখ্যমন্ত্রী

আগরতলা : উৎসবের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। এর মধ্য দিয়ে একজন অপরজনকে বুঝা যায়, জানা যায়। একে অপরের সুবিধা অসুবিধা জানার মাধ্যমে একসঙ্গে থাকা যাবে। আর তখনই এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা ও এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

রবিবার আমতলি – খয়েরপুর বাইপাস লাগোয়া হাউজিং বোর্ড মাঠে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের à§§à§©à§­ তম আবির্ভাব বর্ষে সৎসঙ্গ ত্রিপুরা কর্তৃক আয়োজিত ‘ত্রিপুরা উৎসবে’ অংশগ্রহণ করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা।

এই ধর্মীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১৩৭ তম আবির্ভাব বর্ষ উপলক্ষে আমরা এখানে এসেছি। প্রচুর লোক এখানে জড়ো হয়েছেন। প্রায় লক্ষাধিক মানুষ সমবেত হয়েছেন। ত্রিপুরার আনাচে কানাচে থেকে মানুষ এখানে এসেছেন। এটাকে ত্রিপুরা উৎসব হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন আয়োজকরা। মনে হচ্ছে একটা মিলন যজ্ঞ। সমস্ত ধর্মের লোক সমবেত হয়েছেন। এরআগে এই উৎসবের ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আয়োজকরা আমার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। এতগুলো মানুষের থাকা খাওয়া ইত্যাদি নিয়ে কথা হয়েছে তাদের সঙ্গে। আর আমি একজন সামান্য সৈনিক হিসেবে তাদের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করেছি। পুরো কাজটুকু তারা করেছেন। সৎসঙ্গ ত্রিপুরা রাজ্য কমিটি প্রতি বছরই এধরণের অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকেন। এবার আরো বৃহৎ পরিসরে আয়োজন করেছেন। এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। এখানে সমাগত ভক্তবৃন্দের মঙ্গল যাতে হয় সেই কামনা করি। আর এধরণের উৎসবের মধ্য দিয়ে মানুষের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। এর মাধ্যমেই একজন আরেকজনকে চিনতে পারি, বুঝতে পারি।

Related posts

ত্রিপুরার সমস্ত নাগরিক সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহার করার প্রস্তাব রাজ্যপালের

রাজধানীতে পাবলিক টয়লেটের উদ্বোধন করলেন পুর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদার

বিভিন্ন দাবিতে সদর মহকুমা শাসকের কাছে সিপিএম-র ডেপুটেশন