ত্রিপুরা আগরতলা : প্রাকৃতিক রূপ এবং সৌন্দর্যে ভরা উত্তর পূর্বের শ্যামলী ত্রিপুরা। পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে গ্লোবাল মিডিয়ায় প্রকাশ করার পাশাপাশি রাজ্য বাসীর আর্থ-সামাজিক উন্নতিকল্পে সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিকদের অনেক কিছু করার রয়েছে, এই শান্ত ও স্নিগ্ধ ত্রিপুরায়। ঠিক এভাবেই একেবারে মনের কথা উজাড় করে প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় কিভাবে যে কাটিয়ে দিলেন, রাজ্যের সর্বোময়কর্তা তথা রাজ্যপাল এন. ইন্দ্রসেনা রেড্ডি। কথা শেষে প্রতিবেদকদের মতো শ্রোতা পেয়ে তিনিও যে অনেকটা আপ্লুত, রাজভবনের অন্দরে গ্রুপ ছবিতে পোজ দিতে গিয়ে কথাচ্ছলে সেটাও ব্যক্ত করেন। স্রেফ সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎকারে মিলিত হয়েছিলেন খেলোয়ার সাংবাদিকদের নিয়ে গড়া বৈচিত্রপূর্ণ সংগঠন জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাবের ৭ সদস্যের এক প্রতিনিধিবৃন্দ। কথা প্রসঙ্গে সুদূর আমেরিকা, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড এবং দেশের প্রায় প্রতিটি রাজ্য চষে বেড়ানো অত্যন্ত সাবলীল মনোভাবাপন্ন রাজ্যপাল রেড্ডি সাহেব ভারতের অধিকাংশ রাজ্যে কার্য সূত্রে ভ্রমণ ও থাকার অভিজ্ঞতা থাকলেও রাজ্যপাল হিসেবে ত্রিপুরার দায়িত্বের কথা শুনে এক ঝলক ভারতের মানচিত্রে চোখ বুলাতে হয়েছিল ত্রিপুরার অবস্থানটা কোথায় এবং ঠিক কোথা থেকে কতটুকু দূরে তা জেনে নিতে। তবে ত্রিপুরায় পৌঁছে ঠিক এই সময় পর্যন্ত তিনি আগরতলা থেকে ধর্মনগর, খোয়াই থেকে কৈলাশহর গমনাগমনের মধ্য দিয়ে আপামর জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া উপলব্ধি করে তিনি অত্যন্ত আপ্লুত। জার্নালিস্ট রিক্রিয়েশন ক্লাবের প্রতিনিধিদের মধ্যে সভাপতি সুপ্রভাত দেবনাথ, সম্পাদক অভিষেক দে, কার্যকরী সদস্য বিশ্বজিৎ দেবনাথ, প্রণব শীল, অভিষেক দেববর্মা, সুব্রত দেবনাথ, সদস্য প্রসেনজিৎ সাহা প্রত্যেকেই রাজ্যপাল এন. ইন্দ্রসেনা রেড্ডির সঙ্গে ভাবলেশহীন কথোপকথনে যথেষ্ট অনুপ্রাণিত বোধ করছেন।
রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎকারে অত্যন্ত অনুপ্রাণিত জেআরসি-র প্রতিনিধিবর্গ
751
previous post