আগরতলা : ভয়াবহ বন্যার জলে মারাত্মক ভাবে দক্ষিন সিপাহীজলা ও গোমতী জেলায় ধানের ক্ষতি হয়েছিল। এর পরেও যে পরিমাণে ধান কেনা সম্ভব হয়েছে এতে উৎফুল্ল দপ্তর। রাজ্যের ১৯ টি মহকুমার ৫১ টি সেন্টারের মাধ্যমে রবি মরশুমে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান ক্রয় করা হয়েছে। ১৭ হাজার ৪৯৭ মেট্রিকটনের উপরে ধান ক্রয় করেছে খাদ্য দপ্তর কৃষি দপ্তরের সহযোগিতায়। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে জানালেন খাদ্যমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। প্রতিবছর কৃষি দপ্তরের সহযোগিতায় খাদ্য দপ্তর কৃষকদের কাছ থেকে সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয় করে থাকে। এবছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। প্রায় দেড় মাস ব্যাপী চলে ধান কেনা। ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েছে সরকারি ভাবে ধান কেনা কর্মসূচী। রাজ্যের ৫১ টি সেন্টারের মাধ্যমে ধান কেনা হয়। মহাকরণে সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান খাদ্যমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। সঙ্গে ছিলেন খাদ্য দপ্তরের অধিকর্তা সুমিত লোধ, পরিবহণ দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব সুব্রত চৌধুরী। মন্ত্রী জানান ২৩ টাকা দরে কেনা কেনা হয়েছে কেজি প্রতি ধান। তিনি আগস্টের বন্যার কথা তুলে ধরে বলেন, মন্ত্রী জানান সরকারি ভাবে ধান কেনায় অধিকাংশ অর্থ গ্রামে গেছে।গ্রামীণ অর্থনীতি স্ফীত হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন কৃষকদের কাছে অর্থ যাওয়া মানেই হল দেশের অর্থনীতি স্ফীত হওয়া। অর্থনীতি বিনুয়াদ শক্তি শালী হওয়া। এখন পর্যন্ত কৃষকদের দেওয়া হয়েছে ৪৪৬. ১৩ কোটি তাকান কৃষকদের কাছে গেছে।
প্রায় দেড় মাস ধরে কৃষকদের কাছ থেকে সহায়ক মূল্যে ধান কেনা হয়েছে- খাদ্যমন্ত্রী
40