আগরতলা : ভারতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে অনুপ্রবেশ কারী।যারা ভারতে থেকে ভারত বিরোধী আন্দোলনের স্লোগান দেয় ভারত বিদ্বেষী আন্দোলন করে তাদের ক্ষেত্রে সদর্থক ভূমিকা হবে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন চালু করা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে এই মন্তব্য করলেন ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য। ২০১৯ সালে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস হয় সংসদে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনও মিলে। এই আইন নিয়ে প্রথম থেকে বিভিন্ন সংগঠন বিরোধিতা করেছে। অবশেষে ৪ বছর পরে সোমবার কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন লাগু করে। এই আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ও আফগানিস্তানের ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা অর্থাৎ হিন্দু , বৌদ্ধ , জৈন, শিখ, পার্সি, খ্রিস্টানরা যদি ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে ভারতে আশ্রয় নিতে চান, সে ক্ষেত্রে তাদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত।কেন্দ্রের তরফে সিএএ আইন লাগু করা নিয়ে মঙ্গলবার ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভারতবাসীর কাছে সুরক্ষা বড় একটা ইস্যু। সবাইকে সুরক্ষিত থাকতে হবে। তিনি বলেন বিজেপির সংকল্প এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত এবং অখণ্ড ভারতের যে চিন্তাভাবনা করা এর যে সার্থক রূপ সেটা নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের মাধ্যমে সম্ভব হবে। দেশের আভ্যন্তরীণ সুরক্ষা মজবুত হবে। তিনি বলেন, সি এ এ নিয়ে যে জল্পনা চলছিল তার অবসান হল।
সিএএ লাগু হওয়া ভারতবাসির জন্য গর্বের- রাজীব
182
previous post